৫০ টাকায় কাপড় খুললে মেয়ে হয় বেশ্যা, আর ৫০০০০ টাকায় কাপড় খুললে হয় নায়িকা ।
৫০ টাকায় কাপড় খুললে- ৫০ টাকায় কাপড় খুললে মেয়ে হয় বেশ্যা আর ৫০০০০ টাকায় কাপড় খুললে হয় নায়িকা । আবেগে কাপড় খুললে হয় বান্ধবি, আর অভাবে কাপড় খুললে হয়মাগী । সখিনা, জরিনা খুললে বলে খ্যাত, আর Angel Samira, Angel Jerin ফিগার দেখাইলেই হয় স্মার্ট ।বিয়ার আগে খুললে নটি, আর বিয়ার পড় খুললে মেন্টটেন সোসাইটি । কাপড়টা সবাই খোলে, আর কাপড় খোলাটা ফ্যাক্ট না ফ্যক্টটা হচ্ছে এই সমাজ কিভাবে দেখছে ।
কাপড় খুলে কেউ বেশ্যা হয় না, এই সমাজ বেশ্যা তৈরি করে, অন্যের দিকে আঙুল তোলার আগে নিজের দিকে তাকান। ক্ষমা প্রার্থী এইরকম ভাষা ব্যবহার করার জন্য । বাস্তবতা এই রকমই ! প্রত্যেক মেয়ের ভেতর একটি মা এর সত্ত্বা বাস করে, তাকে সম্মান করতে শিখুন ।
#আরও পড়ুন…!অবাক করা তথ্য, যে কারনে রোহিঙ্গা নারীরা সারা বছর গর্ভবতী থাকেন ! মিয়ানমারের সেনা ও উগ্র মগদের গণহত্যা, ধর্ষণের শিকার হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে প্রায় ৬ লাখ মানুষ। প্রাণে বাঁচতে তারা কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের আশ্রয় শিবিরে অবস্থান করছেন। এদের মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। এছাড়া আশ্রিত নারীদের বিশাল অংশ হলো অন্তঃসত্ত্বা। আশ্চর্যের বিষয় হলো এসব রোহিঙ্গা নারীরা নাকি সারা বছরই গর্বভতী থাকেন। এ কথা শুনে হয়তো অনেকেরই চোখ কপালে উঠে যেতে পারে। কিন্তু রোহিঙ্গা নারীদের সঙ্গে কথা বলেও এমন সত্যতা মিলেছে।
অন্তঃসত্ত্বা ও নির্যাতিত নারীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেনা ও মগগোষ্ঠীর হাত থেকে সম্ভ্রম বাঁচাতে প্রায় সারা বছরই গর্ভধারণ অব্যাহত রাখেন রোহিঙ্গা নারীরা। অনেকে আবার বলছেন, পারিবারিক স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, বিনোদন ও সেনা নির্যাতনের ভয়, ইত্যাদি কারণে তাদের প্রায় সারা বছরই গর্ভবতী থাকেন। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণ হিসেবে উঠে এসেছে বর্মি সেনাদের নির্যাতনের কথা। বর্মি সেনাদের নির্যাতনের হাত থেকে বাঁচতে সারা বছরই নিজের গর্ভধারণে অব্যাহত রাখতেন রোহিঙ্গা নারীরা। এমনটাই দাবি তাদের। সরেজমিন কক্সবাজারের উখিয়ার কুতুপালং, বালুখালী, থ্যাংখালী, পালংখালী, টেকনাফের নয়াপাড়া ও লেদা ক্যাম্পসহ বিভিন্ন স্বাস্থসেবা কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি ক্যাম্পে আশ্রয় নেয়া পরিবারগুলোতে অধিকাংশ নারী ও শিশু। এদের মধ্যে বড় একটি অংশ অন্তঃসত্ত্বা নারী। এ ছাড়া স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে মিলছে একই চিত্র।
কক্সবাজার জেলা সিভিল সার্জনের তথ্যমতে, গত ২৫ আগস্ট থেকে চলতি মাসের ১৫ তারিখ পর্যন্ত অন্তঃসত্ত্বা নারীর সংখ্যা ৭ হাজার ৪৩৫ জন। আর নবজাতক জন্ম নিয়েছে ৬৩৩ জন। এ ছাড়া নির্যাতিত নারী তেমন কোনো নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান করা না গেলেও তাদের সংখ্যা কয়েক হাজার। কক্সবাজারের সহকারী সিভিল সার্জন ডা. মহিউদ্দিন মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, গর্ভধারণ কিংবা অন্তঃসত্ত্বা নারীর সংখ্যা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। চিকিৎসাসেবা নিতে আসা বিভিন্ন অন্তঃসত্ত্বা নারীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সেনা নির্যাতনের ভয়ে নারীরা গর্ভধারণ করতেন। এ ছাড়া পাশাপাশি পারিবারিক স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা ও বিনোদনের অভাবও রয়েছে ।
No comments:
Post a Comment